নতুন ভোটার আবেদন করার সময় গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাগজপত্র লেগে থাকে। সরাসরি কিংবা অনলাইনে ভোটার নিবন্ধন করার সময় কি কি কাগজপত্র লাগে, জানতে পারবেন এখানে।
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার সময় জন্ম নিবন্ধন সনদ, পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড, রক্ত পরীক্ষার রিপোর্ট, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, বাসা-বাড়ির হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ, নাগরিক সনদপত্র এবং ইউটিলিটি বিলের কপি প্রয়োজন হয়। এছাড়াও, আরও অনেক কাগজপত্র লেগে থাকে।
অনলাইনে ভোটার আবেদন করার সময় এসব কাগজপত্র স্ক্যান করে আপলোড করতে হয়। এছাড়া, নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে কিংবা সরাসরি ভোটার আবেদন করার সময় কাগজপত্রগুলোর ফটোকপি জমা দিতে হয়।
নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে
নতুন ভোটার হতে বেশ কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়। যেসব কাগজপত্র জমা দিতে হয় এগুলো হচ্ছে –
- জন্ম নিবন্ধন সনদ
- পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড
- রক্ত পরীক্ষার রিপোর্ট
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র
- বাসা-বাড়ির হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ
- নাগরিক সনদপত্র
- ইউটিলিটি বিলের কপি
- সচল মোবাইল নাম্বার
- বায়োমেট্রিক তথ্য
নতুন ভোটার নিবন্ধন করার সময় এসব প্রয়োজন হয়ে থাকে। আবেদন করার কিছুদিন পর বায়োমেট্রিক তথ্য নেয়ার জন্য ডাকা হয়ে থাকে। তখন, আঙ্গুলের ছাপ, চোখের আইরিশ এবং স্বাক্ষর দিতে হয়।
নতুন ভোটার আবেদন করার শর্ত
নতুন ভোটার আবেদন করতে চাইলে কিছু শর্ত মানতে হবে। এসব শর্ত যদি আপনার সাথে যায়, তবেই আপনি ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
- বয়স ১৬ বছরের বেশি হতে হবে (১৮ বছর না হলে ভোট দিতে পারবেন না)
- পূর্বে ভোটার নিবন্ধন করা যাবেনা
অর্থাৎ, একজন ব্যক্তি যদি বাংলাদেশের নাগরিক হয়, তবে ১৬ বছর বয়স হলেই ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে, ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্বে ভোটার তালিকায় তার নাম উঠবে না। এছাড়া, পূর্বে ভোটার নিবন্ধন করেছে এমন কেউ দ্বিতীয়বার ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করা যাবেনা।
নতুন ভোটার নিবন্ধন করেছেন কিন্তু এখনো ভোটার আইডি কার্ড পাননি, তাহলে ভোটার আইডি কার্ড চেক করে দেখুন আপনার আইডি কার্ড অনলাইনে এসেছে কিনা।